মুটকি মায়ের আদর পেলাম।


ছোটবেলা সকাল বেলায় স্কুল হতো। মা আমায় স্কুল থেকে বাড়ি নিয়ে আসতো। প্রায় ১০.৩০ নাগাদ ছুটি হতো। বাড়ি পৌঁছাতে লাগতো ১১টা। স্কুল বাড়ি থেকে খুব দূরে না হওয়ায় এই পথটা মা আর আমি হেঁটেই ফিরতাম। আমাদের সঙ্গে আরো দুএকজন বন্ধু আর তাদের মায়েরাও জুড়ে যেত। আমরা খেলতে খেলতে আসতাম আর মায়েরা গল্প করতে করতে। প্রতিদিন বাড়ি এসে আগে ঠাকুমার সাথে দেখা করতাম। তারপর মা আমায় চান করতে নিয়ে যেত।

আমাদের বেডরুমের সাথেই এটাচ বাথরুম ছিল। মা ঘরে ঢুকে ছিটকানি লাগতো। তারপর আমার জামাকাপড় এক এক করে খুলে আমায় পুরো নেংটুপুটু করে দিতো। তারপর সর্ষের তেলের বোতলটা নামিয়ে আমার সারা গায়ে নুনুতে সর্ষের তেল মাখিয়ে দিতো। আমিও বাধ্য ছেলে হয়ে দাঁড়িয়ে মায়ের হাতের আদর নিতাম। মায়ের তেলমাখানো হয়ে গেলে, মা নিজেও শাড়ি ব্লাউজ সায়া সব খুলে পুরো ল্যাংটো হয়ে যেত। আমার তখন মায়ের দুদু ছাড়া আর কিছুতে সেই অর্থে লোভ ছিল না।

আসলে মাকে ছোট বয়স থেকেই এভাবে ল্যাংটো দেখতে দেখতে আমার কাছে এটা স্বাভাবিক ছিল। মা নিজের গায়েও তেল মাখতো। তারপর একটা টুলে বসে আমায় বলতো তাঁর পিঠে তেল মাখিয়ে দিতে। আমি মাখিয়ে দিতাম। মাঝে মাঝে দুষ্টুমি করে দুদুতে হাত দিয়ে দিতাম। মা বলতো “রাতে”। কোনো দিন বেশি বায়না করলে মা দুদুতে আর পেটে তেল মাখাতে দিতো। আমি তখন ছোট ছোট হাতে মায়ের দুদু টিপে টিপে তেল মাখতাম।

তারপর মায়ের নরম পেটটায় হাত বুলিয়ে বুলিয়ে তেল মাখতাম, তারপর নাভিতে তেল দিয়ে আঙ্গুল দিয়ে ঘোরাতাম। কোনোকোনোদিন মায়ের নাভিতে তেল দেয়ার সময় আঙ্গুল বের করার পর দেখতাম আঙুলে কালো কালো ময়লা লেগে আছে। মা বলতো “এহঃ ছি, হাত মোছ।” আমি মায়ের ফেলে রাখা শাড়িতে হাত মুছে নিতাম। যাইহোক, তেল মাখামাখি সাহস হলে মা আমার নিয়ে স্নান করাতে ঢুকতো। কল থেকে আগে দুবালতি জল ভরত। 

আগে আমার গায়ে একটু জল দিয়ে একটা ন্যাকড়া দিয়ে সাবান মাখিয়ে রগড়ে রগড়ে তুলতো। নুনুতে ন্যাকড়া দিয়ে ঘষার সময় ব্যাথা লাগতো। তারপর জল ঢেলে স্নান করিয়ে গা মুছিয়ে মা আমায় বাথরুম থেকে বের করে নিতো। তারপর নিজেও স্নান করে ল্যাংটো হয়েই বেরিয়ে আসতো। মা বের হয়ে আসার আগে অবধি আমি ল্যাংটা হয়েই বসে থাকতাম। মা এসে আলমারি থেকে ভালো সায়া, শাড়ি, ব্রা , ব্লাউজ সব বের করে নিজে পড়তো।

তারপর আমার কাপড়চোপড় নামিয়ে আমায় পরিয়ে দিতো। তারপর ঘরের ছিটকানি খুলতো। মা ঘরের ছিটকানি লাগানো থেকে ছিটকানি খোলা অবধি এই পুরোটা সময় আমার সব থেকে ভালো লাগলো মায়ের দুদু দেখতে, আরো ভালো লাগলো দেখতে মা যখন ল্যাংটো অবস্থায় ঝুকে পরে কোনো কিছু করতো তখন মায়ের দুদু আর পেটটা ঝুলে থাকতো আর নড়াচড়ার তালে দুলে উঠতো।

দুপুরের খাওয়া আমি মা আর ঠাকুমা একসাথে সারতাম। মা দুপুরে ভাত খেয়ে একটু ঘুম দিত। আমিও মায়ের পাশে শুয়ে শুয়ে খেলতাম। কোনো কোনো দিন মায়ের ঘুম না এলে মাও আমার খেলায় যোগ দিতো। মা বিছানায় শোয়ার সময় আঁচলটা পেটের ওপর থেকে সরিয়ে রাখতো। আমি মায়ের পাশে শুয়ে কোনোদিন গল্প শোনানোর বায়না ধরতাম। মায়ের পেটে হাত দিয়ে করে মায়ের কোল ঘেঁষে গল্প শুনতাম। 

কোনো দিন আবার একটা খেলনা গাড়ি এনে মায়ের পেটের ওপর “ভ্রুম ভ্রুম” আওয়াজ করে চালাতাম। কখনো আবার মায়ের পেটে মুখ গুঁজে মুখ থেকে হাওয়া বের করে “ভররররর” করে একটা আওয়াজ করতাম। কোনোকোনোদিন এরম করলে মা “দাঁড়াতো” বলে আমায় বিছানায় চেপে শুইয়ে দিয়ে আমার গেঞ্জি উঠিয়ে আমার পেটে মুখ ডুবিয়ে ঐরকম আওয়াজ বের করতো। মায়ের মুখের হাওয়ার ধাক্কায় আমার পেট কাঁপতে থাকতো আর আমার ভীষণ সুড়সুড়ি লাগতো।

আমি খিলখিলিয়ে হেসে উঠতাম। আবার যদি মা ঘুমিয়ে যেত, তাহলে আমি মা কে ডিসটার্ব করতাম না। শুধু মায়ের পেটে হাত দিয়ে ধরে বা নাভিতে আলতো করে আঙ্গুল ঢুকিয়ে মায়ের পেটটা হালকা খামচে ধরে শুয়ে শুয়ে একসময় ঘুমিয়ে পড়তাম। কোনোকোনোদিন মায়ের কাছে বায়না ধরতাম “মা দুদু খাবো।” মা আসলে তখনও আমি মায়ের দুধ খাবার অভ্যাস যায়নি। মা ছাড়াবার চেষ্টায় ছিল। তাই দিনে কোনো সময়েই মা দুধ খেতে দিতো না। হাজার বায়না করলেও না। 

শুধু রাতে শোয়ার সময় মা দুদু বের করতো। একটা দুদু বের করলে আবার আমার হতো না। দুটো দুদুই মাকে বের করতে হতো। কারণ আমি মায়ের একটা দুদু থেকে দুধ খাবার সময় অন্যটা নিয়ে খেলতাম। কখনো চটকাতাম। কখনো বোঁটা নিয়ে খেলতাম। তাই দুটো দুদুই বের না করলে আমি কান্নাকাটি জুড়ে দিতাম। মায়ের দুধ খেতে খেতে কখন ঘুমিয়ে পড়তাম টের পেতাম না।

আমি দ্বিতীয় শ্রেণীতে উঠলে মা একরকম জোর করেই আমার দুধ ছাড়িয়ে দিয়েছিলো। তখন আর বায়না করলেও দুদু খেতে দিতো না। এমনকি দুদু নিয়ে খেলতেও দিতো না। আমি প্রথম কয়েক কান্নাকাটি করে মায়ের দুদুর ওপর আমার অধিকার ফিরে পাওয়ার চেষ্টা করে শেষে রণে ভঙ্গ দিয়েছিলাম। তবে মা তাঁর পেট নিয়ে খেলতে কোনো বাধা দিতো না। আমি তাই দুপুরে বা রাতে মায়ের সাথে সবার সময় মায়ের পেট নিয়েই খেলে নিজেকে সান্তনা দিতাম। 

অবশ্য মায়ের পেট নিয়ে খেলতে আমার খুব আরাম আর ভালো লাগতো। মায়ের থলথলে ভুঁড়ি। দুহাতে যখন মায়ের ভুঁড়ির নরম চর্বি খামচে ধরতাম তখন চোখ বুজে মনে মনে কল্পনা করতাম যেন মায়ের দুদু টিপছি। কোনোকোনোদিন মায়ের ভুড়িতে মুখ ডুবিয়ে হাওয়া বের করে আওয়াজ করার বদলে দুদু চোষার মতো করে চুষতে চুষতে শুরু করতাম। মা বলতো “দুদু খেতে ইচ্ছে করছে?”

আমি:হ্যা মা, দাও না একটুখানি খেতে।

মা: তুমি বড়ো হয়ে গেছো বাবা। আর মায়ের দুদু খায় না। তাছাড়া মায়ের বুকে এখন আর দুধ নেই – খেতে চাইলেও দিতে পারবো না।

আমি আর কথা না বাড়িয়ে মায়ের ভুরি চুষতে থাকতাম আর খামচাতে থাকতাম।

ষষ্ঠ শ্রেণীতে পড়ার সময় শীতের ছুটির এক রাতে শোয়ার সময় মায়ের পেটে হাত বোলাতে বোলাতে হাতটা একটু উপরের দিকে এগোতেই হাতে বহুদিন বাদে একটা ভারী মসৃন গোলকের স্পর্শ পেলাম। তৎক্ষণাৎ ভয়ে হাত সরিয়ে নিলাম। বুঝলাম মায়ের  ব্লাউজ উঁচু হয়ে তলা দিয়ে মায়ের দুদুর কিছুটা বেরিয়ে এসেছে। তখনকার মতো হাত সরিয়ে নিলেও মনে মনে ফন্দি আঁটতে লাগলাম। কিছুক্ষন পরে মা চিৎ হয়ে শুলে, আমি উঠে মায়ের দুপায়ের ওপর বসে মায়ের ভুঁড়ি চটকাতে আর চুষতে শুরু করলাম। 

মা, অন্য দিনের মতো আমার দুদু খাবার লোভের কথা বলে ঠাট্টা করতে লাগলো। কিছুক্ষন ঐভাবে মায়ের ভুঁড়ি নিয়ে খেলাম পর আমি বুঝিনা বুঝিনা ভাব করে মায়ের ভুঁড়ির নানা দিক চুষতে শুরু করলাম। মা কিছু বললো না। এভাবে চুষতে চুষতে একটু একটু করে মায়ের পেটের ওপরের দিকে উঠতে উঠতে এক সময় আমার নাকে আর ঠোঁটে স্পর্শ করলো মায়ের দুদুর ব্লাউজের তোলা দিয়ে বেরিয়ে থাকা অংশটা। আমি মায়ের ভুঁড়ি চোষার মতো করে মায়ের একটা দুদুর ওই খোলা অংশটা চুষতে শুরু করলাম।

আর একটা হাত আলতো করে বোলাতে লাগলাম মায়ের অন্য দুদুর খোলা জায়গায়টায়। ভাবখানা এমন করলাম যেন অন্ধকারে আমি বুঝতে না পেরে পেট ভেবে মায়ের দুদুর ওই জায়গাটা চুষতে শুরু করেছি। মা কিছু বললো না। আমি অন্য হাতের একটা আঙ্গুল মায়ের গভীর নাভিতে ঢুকিয়ে মায়ের তলপেটটা খামচে ধরলাম। এই ভাবে বহু বছর বাদে মায়ের দুদুর কিছুটা হলেও আমার মুখে নিতে পারায় আমার ভিতর দিয়ে একটা তীব্র আনন্দ আর উত্তেজনা যেন কোষে কোষে ছড়িয়ে পড়ছিলো। 

সেদিনই অনুভব করেছিলাম আমার ছোট নুনুটা যেন খুব শক্ত হয়ে পড়েছে। আর প্যান্টের ভেতর থেকেই মায়ের উরুতে ঘষা খেয়ে ভীষণ আরাম বোধ হচ্ছে।….কিন্তু এই সুখ আর আরাম নিতে নিতে কখন যে ঘুমিয়ে পড়েছিলাম টের পাইনি। সেই রাত থেকে যেদিনই শোয়ার সময় মায়ের ব্লাউজের তলা দিয়ে দুদু বেরিয়ে যেত কিংবা মায়ের ব্লাউজের শেষ এক দুটো হুক ছেঁড়া কিংবা খোলা থাকতো সেই রাতেই আমি মায়ের পেট নিয়ে খেলার ভান করতে করতে মায়ের দুদুতে মুখ দেয়ার সুযোগ ছাড়তাম না। মা কিছু বলতো না।

এইভাবে চলে যাচ্ছিলো। ষষ্ঠ শ্রেণীর হাফ-ইয়ার্লি পরীক্ষা শেষ হয়েছে। ছুটি আছে প্রায় এক মাস। আমি রোজ বিকেলে  ফুটবল খেলতে যাই বন্ধুদের সাথে। একদিন খেলতে গেছি এমন সময় বৃষ্টি নামলো। আমরা বৃষ্টিতে ভিজে কাদা মাখামাখি হয়েই ফুটবল খেললাম। বাড়ি ফিরতে মা ওই রকম কাদা মাখামাখি অবস্থা দেখে বেশ খানিক বকুনি লাগালো – তারপর জামাকাপড় বারান্দাতেই খুলে রেখে সোজা বাথরুমে ঢুকতে বললো। 

আমাকে বাধ্য হয়েই বারান্দাতেই কাপড় চোপড় খুলে রেখে পুরো ল্যাংটা হলাম। অনেকদিন মায়ের সামনে ল্যাংটা হয়নি কারণ এখন স্নানও নিজে নিজেই করি। আজ এতদিন পরে আবার মায়ের সামনে ল্যাংটা হয়ে খুব লজ্জা করতে লাগলো। আমি দুই হাতে আমার নুনুটা আর বিচিগুলো ঢেকে দৌড়ে শোয়ার ঘরে ঢুকে এটাচ বাথরুমে ঢুকে খিল আটকে দিলাম। তারপর স্নান করতে লাগলাম।

তারপর স্নান করে বেরিয়ে এসে দেখি মা পরিষ্কার জামা কাপড় বের করছে আমার জন্য। মা যে এই ঘরে থাকবে আমি বুঝতে পারিনি। আমার পরনে শুধু একটা পাতলা গামছা। মা আমায় দেখে দরজার খিল দিয়ে আমার দিকে জামাকাপড় গুলো এগিয়ে দিয়ে বললো “পরে নে। খালি গায়ে থাকিস না। ঠান্ডা লাগবে।”

মা দাঁড়িয়ে আছে দেখে আমার গামছা খুলতে লজ্জা করছিলো। মা বললো: কি হলো? বোকার মতো দাঁড়িয়ে আছিস কেন?

আমি: মা আমার লজ্জা করছে।

মা: হয়েছে। পুচকে ছেলে। নাক টিপলে এখনো দুধ বেরোয় – তার আবার লজ্জা। মায়ের কাছে আবার লজ্জা কি? আমি পরিয়ে দিচ্ছি। ওঠ খাটে ওঠ। 

আমি খাটে উঠে খাটের ওপর দাঁড়িয়ে রাখলাম। মা আমায় প্রথমে গেঞ্জিটা পরিয়ে দিলো। তারপর আমার গামছাটা খুলে দিলো। আমি হাত দিয়ে নুনু ঢাকতে যাচ্ছিলাম। মা আমার হাত সরিয়ে দিয়ে বললো “দেখি আমার সোনার পাখিটা দেখি।” তারপর আমার নুনুর ওপর একটু ঝুকে দুটো চুমু দিলো আমার নুনুতে। তারপর হঠাৎ আমার নুনুটা মুখে নিয়ে চুষতে শুরু করে দিলো।

আমার সারা শরীরে একটা প্রবল উত্তেজনায় যেন একটা কারেন্ট বয়ে গেলো। একটা দারুন আরামে আর সুড়সুড়িতে আমি মায়ের চুল দুই হাতে খামচে ধরলাম। মা আরো দুয়েক মিনিট চুষে দিয়ে আমায় ছেড়ে দিয়ে আমাকে জাঙ্গিয়া আর প্যান্ট পরিয়ে দিলো।

Post a Comment

0 Comments